ঢাকা ১১:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২

সৌম্য-রিশাদের লড়াইয়ে ২১০ পেরোল বাংলাদেশ

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ম্যাচে কঠিন পরিস্থিতিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২১৩ রান সংগ্রহ করেছে। বিশেষ করে, যখন রিশাদ হোসেন উইকেটে আসেন, তখন দলের রান ছিল ৭ উইকেটে ১৬৩, এবং হাতে ছিল মাত্র ২৪ বল।

এই পরিস্থিতিতে দলের রান দুইশ’ পার হওয়া কঠিন মনে হলেও, রিশাদ হোসেন ১৪ বলে অপরাজিত ৩৯ রানের এক ঝড়ো ইনিংস খেলে সেই শঙ্কা উড়িয়ে দেন। তার এই ইনিংসে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চার।

আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি। ফর্মে থাকা সাইফ মাত্র ৬ রানে আউট হওয়ার পর, হৃদয়ও ১২ রান করে ফেরেন। সাবেক অধিনায়ক শান্তও ১৫ রানের বেশি অবদান রাখতে পারেননি। একপ্রান্ত ধরে রেখে ধীরগতির ব্যাটিং চালিয়ে যান সৌম্য সরকার, কিন্তু তিনিও আকিলের বলে ৪৫ রানে (৮৯ বল) আউট হন।

​১২৮ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ চাপে পড়লেও, মিরাজ ও সোহান জুটি কিছুটা চাপ সামাল দেন। সোহান ২৪ বলে ২৩ রান করে মোটির শিকার হন। অঙ্কনও ১৫ রানে বিদায় নেন। শেষদিকে রিশাদ হোসেনের দ্রুতগতির ব্যাটিংয়ে ভর করেই বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ২১৩ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়তে সক্ষম হয়।

​এই ম্যাচ জিতলে স্বাগতিক দল সিরিজ নিশ্চিত করবে, অন্যদিকে সফরকারীদের সামনে সিরিজ বাঁচানোর জন্য জয়ের কোনো বিকল্প নেই।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সৌম্য-রিশাদের লড়াইয়ে ২১০ পেরোল বাংলাদেশ

সৌম্য-রিশাদের লড়াইয়ে ২১০ পেরোল বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৬:০৬:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ম্যাচে কঠিন পরিস্থিতিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২১৩ রান সংগ্রহ করেছে। বিশেষ করে, যখন রিশাদ হোসেন উইকেটে আসেন, তখন দলের রান ছিল ৭ উইকেটে ১৬৩, এবং হাতে ছিল মাত্র ২৪ বল।

এই পরিস্থিতিতে দলের রান দুইশ’ পার হওয়া কঠিন মনে হলেও, রিশাদ হোসেন ১৪ বলে অপরাজিত ৩৯ রানের এক ঝড়ো ইনিংস খেলে সেই শঙ্কা উড়িয়ে দেন। তার এই ইনিংসে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চার।

আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি। ফর্মে থাকা সাইফ মাত্র ৬ রানে আউট হওয়ার পর, হৃদয়ও ১২ রান করে ফেরেন। সাবেক অধিনায়ক শান্তও ১৫ রানের বেশি অবদান রাখতে পারেননি। একপ্রান্ত ধরে রেখে ধীরগতির ব্যাটিং চালিয়ে যান সৌম্য সরকার, কিন্তু তিনিও আকিলের বলে ৪৫ রানে (৮৯ বল) আউট হন।

​১২৮ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ চাপে পড়লেও, মিরাজ ও সোহান জুটি কিছুটা চাপ সামাল দেন। সোহান ২৪ বলে ২৩ রান করে মোটির শিকার হন। অঙ্কনও ১৫ রানে বিদায় নেন। শেষদিকে রিশাদ হোসেনের দ্রুতগতির ব্যাটিংয়ে ভর করেই বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ২১৩ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়তে সক্ষম হয়।

​এই ম্যাচ জিতলে স্বাগতিক দল সিরিজ নিশ্চিত করবে, অন্যদিকে সফরকারীদের সামনে সিরিজ বাঁচানোর জন্য জয়ের কোনো বিকল্প নেই।